বৃহস্পতিবার, ০৮ Jun ২০২৩, ০৪:২২ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম
মানবতার প্রদীপ সমাজ কল্যাণ সংগঠনের উদ্যোগে জামালপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প কেন্দুয়া কালিবাড়ীতে লাউ গাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা কুটামনি মধ্যপাড়া বানু হাজীবাড়ী ঈদগাহ মাঠের নতুন কমিটি গঠিত জামালপুরে কেন্দুয়া বাজার রেলওয়ে স্টেশন চালুর দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ  জামালপুর সদরের এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মোজাফ্ফর হোসেনের প্রচেষ্টায় একটি সড়ক পূরণ করলো লাখো মানুষের স্বপ্ন “এসিআই সীড”  কৃষি এবং কৃষকের উন্নয়নে কাজ করে জামালপুর দরিদ্র বর্গাচাষীর ধান কাটলো স্বেচ্ছাসেবক লীগ জামালপুরে হযরত শাহ জামাল (রঃ)’র স্মরণে ৯দিনব্যাপী ওরশ মোবারক উপলক্ষে সুকরিয়া মিছিল  শাহবাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের উন্মুক্ত বাজেট সভা অনুষ্ঠিত জামালপুরে কৃষকদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
ড্রাম সিডার পদ্ধতিতে ধান চাষে লাভ বেশি হওয়ায় জনপ্রিয় হচ্ছে ড্রাম সিডারের ব্যবহার

ড্রাম সিডার পদ্ধতিতে ধান চাষে লাভ বেশি হওয়ায় জনপ্রিয় হচ্ছে ড্রাম সিডারের ব্যবহার

আব্দুল্লাহ আল-আমিন, নকলা প্রতিনিধি: ড্রাম সিডার পদ্ধতিতে ধান চাষে লাভ বেশি হওয়ায়শের পুরের নকলা উপজেলার অনেক কৃষক এই পদ্ধতিতে ধান চাষে ঝুঁকছেন।

এই পদ্ধতিতে বীজতলা তৈরি না করে সরাসরি খেতে ধান বপনের মাধ্যমে চাষাবাদ হয়ে থাকে ফলে সময়, খরচ ও শ্রম কম দিয়ে সনাতন পদ্ধতির চেয়ে বেশি ফসল পাওয়ায় নকলার কৃষকদের মধ্যে ড্রাম সিডার পদ্ধতিতে ধান চাষ ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

সরজমিনে দেখা গেছে, দুপাশে প্লাস্টিকের দুটি চাকার ভেতর একটি লোহার দণ্ডের মধ্যে সারিবদ্ধভাবে নির্দিষ্ট দূরত্বে ছোট আকৃতির ছয়টি প্লাস্টিকের ড্রাম থাকে। প্রতিটি ড্রামে থাকে কয়েকটি করে ছিদ্র। প্লাস্টিকের চাকার সঙ্গে লাগানো থাকে একটি হাতল, যেটি ধরে একজন কৃষক সহজেই যন্ত্রটি টানতে পারেন। ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা হলেই যন্ত্রটি বানানো যায়।

কৃষকরা জানান , ড্রাম সিডারের মাধ্যমে একজন কৃষক এক দিনে দুই একর জমিতে ধান চাষ করতে পারেন। কিন্তু সনাতন পদ্ধতিতে এই ধানের চারা রোপণ করতে অন্তত ১৫-২০ জন শ্রমিক লাগত। তাই ধান চাষে ড্রাম সিডার ব্যবহার লাভজনক ফলে ধান চাষে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ড্রাম সিডারের ব্যবহার।

উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ আব্দুল ওয়াদুদ জানান, ড্রাম সিডারের মাধ্যমে ধান চাষের উৎপাদন ব্যয় কম, কিন্তু ফলন বেশি পাওয়ায় কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন। এছাড়াও, ড্রাম সিডার পদ্ধতিতে ধান চাষ করা হলে ফলন রোপা ধানের তুলনায় ১০ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত বেশি হয়ে থাকে এবং ১০-১৫ দিন আগেই ধান পাকে। তাই,আগামীতে এই পদ্ধতিতে ধান চাষীর সংখ্যা ও জমির পরিমান বাড়বে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply




© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি।
Design & Developed BY SheraWeb.Com