ঢাকা October 8, 2024, 8:22 am
  1. Arts & EntertainmentCelebrities
  2. blog
  3. অন্যান্য
  4. অপরাধ
  5. আইন – আদালত
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আবহাওয়া
  8. উপ-সম্পাদকীয়
  9. কবিতা
  10. কৃষি
  11. কৃষি ও কৃষক
  12. কৌতুক
  13. খেলা ধূলা
  14. খেলাধুলা
  15. গণমাধ্যম
আজকের সর্বশেষ সবখবর

দুদিনের মধ্যে গেজেট, এরপর এইচএসসির ফল : শিক্ষামন্ত্রী

Link Copied!

স.স.প্রতিদিন ডেস্ক ।।

দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে পরীক্ষা ছাড়া ফলাফল প্রকাশ এবং পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওয়ার পথে বিদ্যমান আইনি বাধা দূর করতে প্রয়োজনীয় বিধানের সংযোজন করে সংসদে তিনটি বিল পাস করা হয়েছে। আগামী দুদিনের মধ্যে আইনটি গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে। আর তার পরপরই এইচএসসির ফল প্রকাশ করা হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানিয়েছেন। আজ রবিবার জাতীয় সংসদে আইন সংশোধনের বিল পাসের পর এ খবর জানান তিনি। শিক্ষামন্ত্রী রবিবার সংসদে ‘ইন্টারমিডিয়েট অ্যান্ড সেকেন্ডারি অ্যাডুকেশন (অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল-২০২১’ পাসের প্রস্তাব করেন। পরে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। পাসের সময় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘বিলটি পাসের পর প্রজ্ঞাপন করতে দুদিন সময় লাগবে। এর পরই আমরা দ্রুত ফল প্রকাশ করব।’ এর আগে গত ১৯ জানুয়ারি এ ৩টি বিলের ওপর উপস্থাপিত শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির রিপোর্টে উত্থাপিত আকারো বিল তিনটি পাসের এ সুপারিশ করা হয়। বিল তিনটি হচ্ছে ইন্টারমিডিয়েট অ্যান্ড সেকেন্ডারি অ্যাডুকেশন (সংশোধন) বিল, ২০২১, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড (সংশোধন) বিল, ২০২১ এবং বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড (সংশোধন) বিল, ২০২১। বিদ্যমান আইন অনুযায়ী পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ ও ফলাফল ঘোষণার বিধান রয়েছে। বৈশ্বিক মহামারি করোনাকালে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব না হওয়ায় শিক্ষা কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে বিল তিনটিতে বিদ্যমান আইন সংশোধন করা হয়েছে। সংশোধিত বিল তিনটিতেই পরীক্ষা সংক্রান্ত বিদ্যমান বিধানের পরে, তবে করোনা মহামারি বা অতিমারিসহ ‘এক্ট অব গড’ তথা বিশেষ পরিস্থিতিতে পরীক্ষা নেয়া সম্ভব না হলে পরীক্ষা ছাড়া অথবা সংক্ষিপ্তাকারে পরীক্ষা গ্রহণ করে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ ও ফলাফল ঘোষণা করতে পরবে বলে বিধান করা হয়েছে। জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমাম, মুজিবুল হক, পীর ফজলুর রহমান, শামীম হায়দার পাটোয়ারী, রওশন আরা মান্নান, বিএনপির হারুনুর রশীদ, রুমীন ফারহানা এবং গণফোরামের মোকাব্বির খান বিল ৩টির ওপর জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে প্রেরণ ও সংশোধনী প্রস্তাব আনলে তা কণ্ঠ ভোটে নাকচ হয়ে যায়।