বৃহস্পতিবার, ০৮ Jun ২০২৩, ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার: শেরপুরে উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী হামলা চালানোর অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করেছে তার আপন চাচা ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আবু তারিক।
৬ অক্টোবর সকাল ১১ টায় শেরপুর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এক লিখিত বক্তব্যে আবু তারিক বলেন, আমি শেরপুর সদর উপজেলার চরশেরপুর ইউনিয়নের অন্তর্গত যোগিনীবাগ গ্রামের বাসিন্দা। আমি আমার পৈত্রিক সম্পত্তি ওয়ারিশ অনুযায়ী ভাগ করে নেই। ভাগ করার ফলে আমার বড় ভাই এ.কে.এম আসর ১১১ শতক জমি ভাই বোনের অংশ পায়। সে আজ পর্যন্ত ১২৬.৪৬ শতক ভোগ দখল করে আসছে আমরা জমি চাইতে গেলে বিভিন্ন টালবাহানা করতে থাকে যার ফলে পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে আমি আমার হিসাব অনুযায়ী ২৫ শতক জমি দান করি। আমার জায়গার মধ্যে ঘর উঠিয়ে বেদখল করে রেখেছে। আমরা গত ১০ আগষ্ট তারিখ সকাল আনুমানিক ৮ টা ৩০ ঘটিকার সময় আর.এস ৮ নং খতিয়ানে ৪১৫ নং দাগে আইল বাধতে গেলে আমার বড় ভাইয়ের সন্তান শেরপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ ফল ইসলাম মিল্টন মাস্টার মাসুদ রানা শিহাব ও মোঃ রেজাউর রহমান সেলিম এর নেতৃত্বে যোগসাজলে ভাড়া করা সন্ত্রাসীসহ সবাই মিলে আমাকে আমার ছেলেমেয়ে এবং আমার স্ত্রীর উপর হামলা চালিয়ে মারপিট করে এরপর আমার ছোট মেয়ে ১৯৯ এ ফোন করলে শেরপুর সদরের এস আই মাহমুদ ঘটনাস্থলে আসে। এরপর একই দিনে মাসুদ রানা শিহাব তার বোন শারমিনের মাথা কেটে সদর হাসপাতালে ভর্তি করায় এবং অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে ৩২৬ ধারায় সার্টিফিকেট উঠিয় ৩২৬ এ আমাদের ফাঁসানোর ষড়যন্ত্র করে। যাহা বানোয়াট এবং সম্পূর্ণ মিথ্যা। আমার ছেলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইউনিভার্সিটিতে পড়ে, আমার বড় মেয়ে সিলেট এম.সি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে এবং ছোট মেয়ে শেরপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৯ম শ্রেণির একজন নিয়মিত ছাত্রী। আমি শেরপুর পৌরসভার ইউজিপ ৩ প্রকল্পের উপসহকারী প্রকৌশলী হিসাবে কর্মরত আছি। আমার স্ত্রী একজন গৃহিনী। আমার বড় ভাইয়ের ছেলে শেরপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ রফিকুল ইসলাম মিল্টন মাস্টারের মিথ্যা মামলায় আমাদের সাজানো সংসার নষ্ট হচ্ছে। আমি ও আমার পরিবার এমন জগন্য কাজ থেকে মুক্তি চাই।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.