শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:০১ অপরাহ্ন

শিরোনাম
১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নের সফল জনতার চেয়ারম্যান মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেল মাদারগঞ্জে তিন দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা শুরু  ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নে জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস পালিত প্রচারে ব্যস্ত আ.লীগের প্রার্থীরা কৌশলী অবস্থানে বিএনপি মাদারগঞ্জ পৌরসভার নব নির্মিত ভবন উদ্বোধন করলেন মির্জা আজম এমপি  মাদারগঞ্জ ঝাড়কাটা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও অভিভাবক সমাবেশ মাদারগঞ্জে শোকাবহ আগস্ট মাস উপলক্ষে উপজেলা আওয়ামী লীগ আলোচনা সভা দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মেষ্টার চান্দের হাওড়া এলাকার রাস্তা নয়, যেন মরণ ফাঁদ! চরম দুর্ভোগে এলাকাবাসী জামালপুরে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব আন্ত:বিভাগ ফুটবল টুনামেন্টের ফাইনাল খেলায় ইংরেজি বিভাগ কে ১—০ গোলে হারিয়ে আইন বিভাগ চ্যাম্পিয়ন মাদারগঞ্জে ভূমি অফিস ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করলেন  উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইলিশায় রিছিল
হ্নীলায় আশ্রয়কেন্দ্র থেকে পানিবন্দি আশ্রিত লোকদেরকে বের করে দিলেন প্রধান শিক্ষক

হ্নীলায় আশ্রয়কেন্দ্র থেকে পানিবন্দি আশ্রিত লোকদেরকে বের করে দিলেন প্রধান শিক্ষক

ওসমান আল হুমাম কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি: টেকনাফ উপজেলার আওতাধীন হ্নীলা ইউনিয়নের অন্তর্গত হ্নীলা বার্মিজ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের বিরুদ্ধে আশ্রয় নেওয়া লোকদের বের করে দেওয়ার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

অভিযুক্ত তিনি মৌলভীবাজারের বাসিন্দা শিক্ষক শমশুদ্দীন। জানা যায়, আজ বিকেল ১টায় একটানা অতিবৃষ্টি হলে প্রশাসনের মাইকিং শুনে বাড়ীতে পানি উঠা লোকজন হ্নীলা বার্মিজ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয় নেওয়ার জন্য ছুটে চলে আসে।

হঠাৎ কিছু বুঝে উঠতে না উঠতেই ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আশ্রয় নেওয়া লোকদেরকে বারবার স্কুল ত্যাগ করে চলে যাওয়ার জন্য বলে। পরে অসহায় লোকজন চলে যায়। এ ব্যাপারে অসহায় লোকজন প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছে।

ভুক্তভোগী মোঃ শফি ও আছিয়া খাতুন বলেন, আমরা বৃষ্টি বেশী হওয়ায় নিরাপত্তার জন্য পরিবারসহ মিলে এই বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিতে চলে আসছিলাম। কিন্তু প্রধান শিক্ষক আমাদেরকে থাকতে দিলেননা। অভিযুক্ত হ্নীলা বার্মিজ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শমশুদ্দীন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি আশ্রয় নেওয়া লোকদেরকে বললাম কয়েকদিন মানুষ আশ্রয় নেওয়াতে স্কুল একটু অপরিস্কার রয়েছে তাই আপনারা বাসায় গিয়ে মালামাল রেখে আসেন। এছাড়া যাদের ঘর একটু শুকনা আছে ওনারা চলে যান বললেন বলে তিনি জানান।

অত্র ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী প্রতিবেদককে বলেন, ঘটনাটি সত্য। তবে পানিবন্দী হওয়ার কারণে আশ্রয় নেওয়া লোকদেরকে চলে যেতে বলে ওনি বিরাট অন্যায় করেছে।
পরে আমি গিয়ে তালা খুলে দিয়ে কয়েকটি পরিবারকে ওখানে স্থান করে দিয়েছি।বর্তমানে সেইখানে কয়েকটি পরিবার আছে।

বিষয়টি নিয়ে এলাকায় সচেতন সমাজের কাছে নানান প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply




© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি।
Design & Developed BY SheraWeb.Com