আব্দুল্লাহ্ আল-আমিন: স্বাধীনতার যুদ্ধের সময় হাতে অস্ত্র নিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। ঠিক সেই হাতে তিনি মাইক নিয়ে করোনার ঝুঁকিকে উপেক্ষা করে উপজেলা জুড়ে ঘুরে ঘুরে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে প্রতিনিয়ত করোনার প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করতে সাধারণ মানুষের মাঝে বিভিন্ন পরামর্শ ও সতর্কবাণী তুলে ধরছেন।
বলছি শেরপুরের নকলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল ইসলাম জিন্নাহর কথা। যিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার প্রতিবাদ করতে গিয়ে দীর্ঘ ৮টি বছর অন্ধকার কারাগারে বন্দী থেকে তাঁর জীবন ও যৌবনের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন।
করোনা ভাইরাসের সাথে লড়াই করতে গিয়ে নিজেও আক্রান্ত হয়েছেন। সুস্থ হয়েই এই ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সাধারণ মানুষের সুরক্ষায় তিনি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে অসংখ্য মাস্ক, হ্যান্ডস্যানিটাইজার সহ করোনায় কর্মহীন মানুষের জন্য খাদ্যসামগ্রী দিয়ে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে করোনা ভাইরাসের সচেতনতায় তার এই মহান উদ্যোগ সর্বমহলে ব্যাপক প্রশংসা কুড়াচ্ছে।