নিজস্ব প্রতিদেদক ।।
দীর্ঘদিন প্রাণঘাতি করোনা মহামরী অতিবাহিতের পর নির্বাচন কমিশন কর্তৃক দ্বিতীয় ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন তফসিল ঘোষনা করায় আসন্ন ১১নভেম্বর/২১ নির্বাচনকে ঘিরে সবার মাঝে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা বিরাজ করছে। বসে নেই, জামালপুর সদর উপজেলার ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নবাসী। নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থীরা নেতাকর্মী সমর্থক নিয়ে ভোটারদের কাছে ভোট প্রার্থনা করে যাচ্ছেন। এবারের নির্বাচনে কে যোগ্য, কে অযোগ্য তা নিয়ে চলছে চুলছেঁড়া বিচার বিশ্লেষণ। তাই প্রতিটি হোটেল রেস্তোরায় বসে চলছে আলাপ-আলাপন, চলছে চা পিয়ানোর ধুম।
ইতোমধ্যে ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের পোষ্টার, ব্যানার, ফেস্টুনে এলাকা ছেয়ে গেছে, এমনকি গণ মাধ্যম (ফেসবুক) কিংবা স্থানীয় পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে ভোটারদের কাছে নিজেকে উপস্থাপন করছেন।
১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নের বাংলাদেশ উচ্চ বিদ্যালয়সহ কয়েকটি উচ্চ বিদ্যালয়ের সুপরিচিত প্রধান শিক্ষক মরহুম সিরাজুল ইসলাম খানের আদর্শবান ও সুযোগ্য উত্তরসূরী মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেল স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। যার রক্তে মানবিক চিন্তা-চেতনা সর্বদাই বহমান। মানুষের দূর্ভোগ, কষ্ট আর যন্তনা যার হৃদয়ে রক্তক্ষরণের জন্ম দেয়, যিনি একজন সুশিক্ষিত অর্নাস এবং মাস্টার্স পাশ করা ব্যক্তি হয়েও চাকুরী করা ছেড়ে দিয়ে মানুষের সেবা করার ব্রত নিয়ে শত বাধা বিপত্তি ও প্রতিক‚লতাকে এড়িয়ে মানবিক কাজগুলো বাস্তবায়ন করতে কেন্দুয়ার মাটিতে ফিরে আসেন।
তিনি ক্লিন ইমেজের এলাকায় অধিক জনপ্রিয়, জনবান্ধব নেতা হিসাবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আনারস প্রতীক নিয়ে নির্বাচনী মাঠে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসাবে বিগত দিনে ইউনিয়নের অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়েছেন। নিজের সাধ্যমত বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডে নিয়োজিত থেকে সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন সমাজ সেবক, সুদক্ষ, পরিশ্রমী ও মেধাবী উদীয়মান নেতা হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন। তাই ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নবাসি এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেলকে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাচ্ছেন। মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেল জানান,আমি এলাকাবাসির অকুন্ঠ দোয়া ও ভালবাসা সমর্থন নিয়ে নির্বাচনী মাঠে রয়েছি। তিনি আরো বলেন, আমি চেয়ারম্যান নয়,বরং জনগনের সেবক হিসাবে কাজ করতে চাই।তাই আনারস প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি।